ড্যাশ ৮-৪০০ ‘আকাশতরী’ ও ‘শ্বেতবলাকা’ সর্ম্পকিত তথ্য
বাংলাদেশ ও কানাডা সরকারের মধ্যে ২০১৮ সালের ১ আগস্ট জি-টু-জি ভিত্তিতে ৩টি ড্যাশ ৮-৪০০ ক্রয়ের চুক্তি করা হয় ।
কানাডার প্রখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডি হ্যাভিল্যান্ড নির্মিত ৩টি ড্যাশ ৮-৪০০ এর মধ্যে ০১টি ড্যাশ ৮-৪০০ “ধ্রুবতারা” গত ২৭ ডিসেম্বর ২০২০-এ আনুষ্ঠানিকভাবে বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে। দ্বিতীয় ড্যাশ ৮-৪০০ “আকাশতরী” ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে এবং তৃতীয় ড্যাশ ৮-৪০০ ‘শ্বেতবলাকা’ ৫ মার্চ ২০২১ তারিখে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে।
বিমানের অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক বাজারকে সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যে প্রয়োজন ছিল স্বল্পপাল্লার আধুনিক উড়োজাহাজের। অভ্যন্তরীণ ও স্বল্পপাল্লার আঞ্চলিক গন্তব্যের জন্য এ উড়োজাহাজসমূহ ব্যবহৃত হবে। তদুপরি বিমানের মূল লক্ষ্য ঢাকা-কে এভিয়েশন হাব তৈরি করে ড্যাশ ৮-৪০০-এর মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের যাত্রীগণ-কে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার কিছু গন্তব্যে নিরাপদে পৌঁছে দেয়া।
বিমানের ড্যাশ ৮-৪০০ ‘আকাশতরী’ ও ‘শ্বেতবলাকা’ উড়োজাহাজ দু’টি:
চুয়াত্তর আসন বিশিষ্ট
পরিবেশবান্ধব
HEPA (High-Efficiency Particulate Air) ফিল্টার প্রযুক্তি সম্বলিত
মাত্র ৪ মিনিটেই ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংসের মাধ্যমে উড়োজাহাজের অভ্যন্তরের বাতাসকে করে সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ
এছাড়াও উড়োজাহাজ দু’টিতে রয়েছে:
পর্যাপ্ত লেগ স্পেস
এলইডি লাইটিং
প্রশস্ত জানালা